নিজস্ব প্রতিনিধি : জমি বন্ধক রেখে ৭ বছর ভোগদখল করেও এখন টাকা এবং জমি কিছুই পাচ্ছে না এমনই লিখিত অভিযোগ করেছে পাটকেলঘাটা থানায়, সাতক্ষীরার খলিশখালি ইউনিয়নের বাগমারার কালকিনগর প্রাইমারী স্কুলের মাষ্টার শফিকুজ্জান (পিন্টুর)বিরুদ্ধে, সাতক্ষীরার তালা উপজেলার ৮ নং মাগুরা ইউনিয়নের বলিয়াদাহ্ গ্রামের আজিজুর ফকির।
অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, বাগমারা গ্রামের ওমর আলী মাষ্টারের ছেলে মোঃ শফিকুজ্জামান (পিন্টুর) কাছে থেকে ১০ শতক জমি সাক্ষী শাবত ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে বন্ধক রাখে। যার ১ ম সাক্ষী মৃত ইমান আলীর ছেলে, গঠক মোঃ শহিদুল ইসলাম, ২ য় সাক্ষী মৃত শহর আলী শেখের ছেলে মোঃ ইসরাফিল শেখ। ৩য় সাক্ষী মৃত বজলু গোলদারের ছেলে,গ্রাম পুলিশ মোঃ আতিয়ার রহমান। যা দির্ঘ ৭ বছর যাবত ঐ জমি চাষ করে আসছি। কিন্তু ১ ম সাক্ষী ইতিমধ্যে মারা যাওয়ায় পিন্টু মাষ্টার শুরু করে বিভিন্ন তাল বাহানা আমাকে জমি থেকে নমিয়ে দিয়ার, আমি ধান লাগানোর জন্য ২২/১/২০২৩ ইং তারিখে সকাল ১০ টায় পাওয়ারট্রিলার দিয়ে জমি তৈরি করলে ঐ পিন্টু মাষ্টার ২৫/৩০ জন লোক নিয়ে বিকাল বেলায় জোর করে ধান লাগিয়ে দেয়। আমি আমার টাকা ফেরত চায়লে বলে আমি কনো টাকা ঠাকা নেইনি। তার আত্মীয় সজন বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হওয়ায় আজিজুর ফকিরকে লোক মাধ্যমে দেখে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে প্রতিনিয়ত এবং বলছে পারলে টাকা আদায় করে নিতে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চায়লে, পাটকেলঘাটা থানার সেকেন্ড অফিসার ইনচার্জ বলেন অভিযোগ পেয়েছি, এবং ২ দিন বসাবসি করেছি,২য় দিন বসাবসি হলে ২ পক্ষকে আপোষ করার কথা বলি। বালিয়াদাহ্ ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন ও বাগমারা ইউপি সদস্য সফিকুল ইসলাম ৭ দিনের সময় নেয়।(সংগৃহীত)