হবিগঞ্জ থেকে জাফর ইকবাল :
যদি হঠাৎ শুনো তুমি, জাফর চলে গেছে, না ফেরার দেশে, তখন তোমার অনূভুতি টা কি হবে মায়া রাণী কন্যা.?
———————————————————————-
কেউ চিনে ধন কেউ চিনে মন, আবার কেউ বলে মানুষ কেউ বলে অমানুষ, আমি জাফর ইকবাল আর মানুষ হতে পারিনি, যে কারণে ক্রমাগত স্রোতের সাথে কিছু কথা সৃতিতে জমা থাকবে।
আমি না হয় অধরামৃত হয়েয় থাকলাম, তুমি তো ভালো থাকবে।
আমার আকাশে তোমাকে উড়তে দিয়েছিলাম তবে তুমি সেটার মূল্য দাও নি।
আমার অহরহ বন্ধু-বান্ধব রয়েছে, হতে পারে তোমার চেয়ে বেশী বা কম, আর যাই হোক, কিন্তু এটা আশা করেনি, ঘরের বস্তু টা তুলে ধরলেন অন্য এক ব্যক্তির কাছে।
যদি কখনো ফিরে চাও, পাবে বলে জানিনা,
হারানোর সম্ভাবনা টা বেশী, কারণ যে রাজ্যের রাজা তোমাকে প্রপুজাল দিয়েছিল সে রাজ্যের রাজা”র, রাজ কুমারী অতি শীঘ্রই প্রকাশ হবে।
আমি প্রথমে ধন্যবাদ ফেসবুক কর্তপক্ষ”কে। কারণ পরিচয় টা তো ফেসবুক এ, আমি তো আর রিকোয়েস্ট পাঠায়নি, পাঠিয়ে ছিলে তুমি, আমি এফস্যাট করেছি।
তারপর শুরু হলো আল্পনা আর কল্পনার রুপকীয় কথা – বার্তা। শেষে এক ধাক্কায় তুমি বহসিনা আমি নবীগঞ্জে।
মায়া রাণী তোমার কাছে একটা জিনিষ দিয়ে ছিলাম আমি, আর সেটি কি ভালো করেই বুঝেছো তুমি, ৫-৬-৭-৮-৯ টি অক্ষর লিখে একটা মাত্র টিপ দিলেই, আমার লাইফ নষ্ট করে ফেলতে।
আমি যাকে একবার বলি না, তাকে আমি দেখবো, জীবনের শেষ প্রান্তে গিয়ে ও তারে একবার দেখব।
এই কারণে দেখব, সে তোমার ভাই নয় মায়া রাণী!
আমি না হয় দিলের ভেতরেই আকাশের ছবি টা এখে রাখলাম।
তবে যেনে রাখ, আমি বেপরোয়া গতিতেই একদিন উধাও হব, আর সে দিন কিছু টা হলে ও বুঝতে পারবি, আর সে দিন খুঁজলেও পাবিনা সাড়া, পাবে সবকিছুই অফলাইনে।
যদি কখনো কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলতে হয়,
আমি না হয় অপরাধী হয়ে বলব, আমি আকাশ তুমি জোছনা, আলোতে বড়িয়ে দাও আমার আঙিনা,
ভুলে যাব সেদিন অক্ষত কথা, ফিরবে হাসি, গাইবে পাখি, যদি তুমি হও আমার সাথী, আমি হব নায় আর কারো।